এর আগে সানির ১৫ বন্ধুকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করে পুলিশ সাত দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করে।
গতকাল শুক্রবার রাতে সানির বড় ভাই হাসানুজ্জামান বাদী হয়ে সানির ১৫ বন্ধুর নামে দোহার থানায় মামলা করেন। পরে এই মামলায় সানির সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া তাঁর ১৫ বন্ধুকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এই ১৫ জন হলেন শরিফুল হোসেন (২৭), সেলিম ইসলাম (২৬), শাকিল আহমেদ (২৫), মো. রুবেল (২৮), সজীব মিয়া (২৬), মো. মনিরুজ্জামান (২৭), মো. নাসির (২৫), মারুফ হোসেন (২৭), আশরাফুল আলম (২৫), জাহাঙ্গীর হোসেন (২৮), মো. নোমান (২৬), মো. জাহিদ (২৭), এ টি এম শাহরিয়ার (২৮), মারুফুল হক (২৬) ও রফিকুজ্জামান (২৭)।
দোহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, সানির বড় ভাই মামলা করলে ঘুরতে যাওয়া ১৫ বন্ধুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) স্থাপত্য বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানি বন্ধুদের সঙ্গে দোহারের মৈনট ঘাট এলাকায় ঘুরতে যান। সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে তিনি পদ্মা নদীতে ডুবে নিখোঁজ হন। পরে গতকাল বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল ও পুলিশ নদী থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে।